Model Activity Task class 10 bengali part 8 answers
Model Activity Task class 10 bengali part 8 answers
১:বহুবিকল্পিত প্রশ্ন
১.১:প্রথম দিন
১.২:কর্ম কারকে
১.৩:নবারুণ ভট্টাচার্য
২. কম-বেশি ২০টি শব্দের উত্তর লেখো :
২.১ 'সমানি সম শীর্ষাণি ঘনানি বিরলানি চ' - কথাটির অর্থ কী?
উত্তরঃ প্রশ্ন উদ্ধৃত বাক্যটির অর্থ হল - সব অক্ষর সমান, প্রতিটি ছত্র সুশৃঙ্খল পরিচ্ছন্ন।
২.২ 'আফ্রিকা' কবিতায় দিনের অন্তিমকাল কীভাবে ঘোষিত হয়েছিল?
উত্তরঃরবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের " আফ্রিকা " কবিতায় দিনের অন্টিমকাল অশুভ ধ্বনিতে ঘোষিত হয়েছিল।
২.৩ 'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি' কবিতায় কবি 'পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ' বলতে কী নির্দেশ করেছেন?
উত্তরঃ হিমানী শব্দের অর্থ বরফের বাঁধ।এখানে কবি শঙ্খ ঘোষ প্রতি পদক্ষেপে হিমানীর বাঁধের বাধার কথা বলেছেন অর্থাৎ প্রতি পদক্ষেপে বিপদের কথা বলেছেন।
২.৪ 'মাভৈ: মাভৈ:' এমন উচ্চারণের কারণ কী?
উত্তরঃ বিদ্রোহী কবি "প্রলয়োল্লাস" কবিতায় মাভৈঃ মাভৈঃ বলে নতুনকে অভয়বাণী দিয়েছেন।কবির মতে প্রলয় দেখে ভয় পেলে চলবে না কারণ,প্রলয়ের এই ধ্বংসাত্মক রূপের আড়ালেই থাকে নবসৃষ্টির বীজ।
২.৫ '... দুজন বন্ধু নোক আসার কথা ছিল,' - বন্ধুদের কোথা থেকে আসার কথা ছিল?
উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত " পথের দাবী "গল্প থেকে প্রশ্নে উল্লেখিত বাক্যটি গৃহীত হয়েছে।গল্প থেকে আমরা জানতে পারি বন্ধুদের এনাঞ্জাং থেকে আসার কথা ছিল।
৩. প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কম-বেশি ৬০টি শব্দের মধ্যে উত্তর লেখো :
৩.১ 'তোরা সব জয়ধ্বনি কর।' - কার জয়ধ্বনি করতে এই আহ্বান? কেন তার 'জয়ধ্বনি' করতে হবে?
উত্তরঃপ্রশ্নে উল্লেখিত বাক্যটি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা "অগ্নিবীনা" কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত 'প্রলয়োল্লাস' কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।
কার জয়ধ্বনি: আলোচ্য উক্তিটিতে কবি সাধারণ দেশবাসীকে জয়ধ্বনি করতে আহ্বান জানিয়েছেন। পরাধীনতার গ্লানি থেকে দেশ ও দেশবাসীকে যে তরুণদের দল উদ্যত সেই নবীন বিপ্লবীদের জয়ধ্বনি করতেই বলেছেন বিদ্রোহী কবি।
জয়ধ্বনির কারণ:ধ্বংসের পরই সৃষ্টি হয় নতুনের আগমন ঘটে শুভ কোনো কিছুর।তিনি কল্পনা করেছেন, কালবৈশাখীরূপী তরুণের দল সমাজ থেকে অন্যায়, অবিচার,বৈষম্য ও পরাধীনতা দূর করে মুক্ত করবে দেশ;তাই তিনি তরুণদের জয়ধ্বনি করতে বলেছেন।
৩.২ 'খুবই গরিব মানুষ হরিদা।' - হরিদার পরিচয় দাও। তাঁর দারিদ্র্যের ছবি 'বহুরূপী' গল্পে কীভাবে প্রতিভাসিত হয়েছে?
হরিদার পরিচয়:" বহুরূপী " গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র হলেন হরিদা। তিনি পেশাগতভাবে বহুরূপী বৃত্তি বেছে নিয়েছেন।
হরিদার দারিদ্রতা: হরিদা একজন অতি সামান্য দরিদ্র বহুরূপী।হরিদার আয় বলতে তিনি যা মাঝে মাঝে বহুরূপী সেজে উপার্জন করতেন সেটুকুই।তার জিবন ছিল দারিদ্র্যে ভরা তা আমরা বেশ কয়েকটি ঘটনায় বুঝতে পরি।শহরের সবচেয়ে সরু গলির মধ্যে একটি ছােট্ট ঘরই তার একমাত্র সম্বল।তার বাড়িতে আগত বন্ধুদের চা খাওয়ানাের মতাে সামর্থ্য পর্যন্ত হরিদার নেই।এমনকি অনেক সময় তার ভাতের হাড়িতে ভাতের বদলে শুধু জল ফুটতো।
৪. কমবেশি ১২৫ শব্দে নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও ।
'মনে হয়, ওর নিশ্বাসে বিষ,ওর দৃষ্টিতে আগুন, ওর অঙ্গ-সঞ্চালনে ভূমিকম্প।' - উদ্ধৃতিটির আলোকে ঘসেটি বেগমের চরিত্রবৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।
উত্তরঃপ্রশ্নে উল্লেখিত বাক্যটি বিশিষ্ট নাট্যকার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত ঐতিহাসিক " সিরাজদ্দৌলা " নামক নাট্যাংশ থেকে গৃহীত হয়েছে।আলোচ্য নাট্যাংশে " ঘসেটি বেগম " একজন হৃদয়হীনা প্রতিহিংসাপরায়ণ নারী চরিত্র।মাত্র ১৯টি সংলাপেই তিনি তার জটিল স্বরূপটি প্রকাশ করেছেন এবং একটা আকর্ষনীয় আসন নিয়েছেন পাঠকের মনে।
শক্ত হৃদয়:ঘসেটি বেগম ছিল খুব শক্ত ও জটিল মনের। কুটচক্রী এই নারীর প্রধান অস্ত্র হলাে তার ভর্ৎসনা এবং অভিশাপ।তার হৃদয়ে মায়া-মমতার বিন্দুমাত্র প্রকাশ নেই।
চক্রান্তকারী: সিরাজ বিরােধী চক্রান্তের মধ্যমণি ছিলেন ঘসেটি বেগম। তিনি সিরাজের দুঃখ-যন্ত্রণায় ব্যদনার্থ নন বরং উল্লসিত।বাংলার স্বাধীনতা রক্ষার যাবতীয় প্রয়াসের বিরুদ্ধে তিনি গর্বিত বিদ্রোহিনী।
ক্ষমতালোভী:পালিত পুত্রকে সিংহাসনে বসিয়ে ক্ষমতা দখল করার যে স্বপ্ন ঘসেটি দেখেছিল, শওকতজঙকে হত্যা করে সিরাজের সিংহাসন আরােহণে তা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়।তাই ঘসেটির হৃদয়ে দাউ দাউ করে প্রতিহিংসার আগুন জ্বলতে থাকে।তারই সংলাপ,“আমার রাজ্য নেই, রাজনীতিও নেই।আছে শুধু প্রতিহিংসা।”
উপসংহার:পরিশেষে এটাই বলতে পারি সংলাপ সংখ্যা মাত্র কয়েটি হলেও তার মধ্যেই ঘসেটি বেগমের চরিত্রের নানান দিক ফুটে উঠেছে।ঘসেটি বেগম চরিত্রটি লোভ,ক্রোধ,হিংসা,ষড়যন্ত্রকারীনি ও নির্দয়ের মত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্যের দ্বারা বৈচিত্রময়।
৫. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো (কম-বেশি ১৫০ শব্দ) :
৫.১ 'দস্যুরা কীভাবে আফ্রিকার ইতিহাসে চিরচিহ্ন এঁকে দিয়ে গিয়েছিল, তা 'আফ্রিকা' কবিতা অনুসরণে আলোচনা করো।
উত্তরঃপ্রশ্নে আলোচ্য বাক্যটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের" আফ্রিকা " নামক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে।উদ্ধৃত অংশে শোষিত ও পীড়িত এবং নিঃস্ব ও অসহায় করে দেওয়া আফ্রিকার কথা বলা হয়েছে।
বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ‘আফ্রিকা’ নামক কবিতায় ‘অপমানিত ইতিহাস’ বলতে সাম্রাজ্যবাদী শাসকদের দ্বারা শােষিত আফ্রিকার বঞ্চনা ও লাঞ্ছনার ইতিহাসকে বুঝিয়েছেন। সৃষ্টির সূচনা থেকেই আফ্রিকা অরণ্যাবৃত।তারা এই তথাকথিত উন্নত সভ্যতার আলাে থেকে বহুদূরে নির্বাসিত ছিল।একসময় সভ্য ইউরােপীয় সভ্যতার চোখেও আফ্রিকা ছিল উপেক্ষিত।তথাকথিত পাশ্চাত্য সভ্যতা আফ্রিকার নিজস্ব জীবনধারা,ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ইত্যাদিকে স্বীকার করত না।অথচ উনবিংশ শতকে ইউরােপীয়রা আফ্রিকায় উপনিবেশ স্থাপনের ফলে ক্রমে এই শতকের শেষে প্রায় পুরাে আফ্রিকাই ইউরােপের বিভিন্ন দেশের উপনিবেশে পরিণত হয়। আফ্রিকার সম্পদের সন্ধান পেতে এই শ্বেতাঙ্গ ঔপনিবেশিক তথা সাম্রাজ্যবাদীর দল শুরু করে মানবিক লাঞ্ছনা,শারীরিক অত্যাচার।আফ্রিকার কৃষ্ণ সরল মানুষগুলিকে লােহার হাতকড়ি পরিয়ে 'মানুষ-ধরা’ এই বর্বরেরা তাদের ক্রীতদাসে পরিণত করেছিল।তথাকথিত এই সভ্য ইউরোপের বর্বরতা ও শোষণ আফ্রিকার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়েও ঘন কালো।এইসব অত্যাচারিত সাম্রাজ্যবাদী মানুষদের ইতিহাস এভাবেই আফ্রিকার অপমানিত ইতিহাসে চিরচিহ্ন এঁকে দিয়ে গিয়েছে।
৫.২ 'বাবুজি, এসব কথা বলার দুঃখ আছে।' - বক্তা কে? কোন্ কথার পরিপ্রেক্ষিতে সে একথা বলেছে?
উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত 'পথের দাবী' পাঠ্যাংশ থেকে প্রশ্নে উদ্ধৃত অংশটি গৃহীত।
বক্তা:আলোচ্য বাক্যটির বক্তা হলেন অপূর্বর সহকর্মী রামদাস তলওয়ারকর।
উক্তির প্রেক্ষাপট: সাসপেক্ট' সব্যসাচী মল্লিককে গ্রেফতার করতে গিয়ে ছদ্মবেশী গিরীশ মহাপাত্রকে নিয়ে মহা হুঁশিয়ার পুলিশের দলকে নির্বোধ ও আহাম্মক হতে দেখার কথা যখন অপূর্ব বর্ণনা করছিল তখন রামদাস জানতে চায় "তারা কি আপনাদের বাংলাদেশের পুলিশ?" উত্তরে অপূর্ব সায় দিয়ে বলে, তার লজ্জা হয় এই ভেবে যে, পুলিশের বড়োকর্তা তার আত্মীয় এবং পিতৃবন্ধু। তার বাবাই একদিন এঁর চাকরি করে দিয়েছিলেন।
মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় রামদাস বলে একদিন এর জন্যই হয়তো অপূর্বকে প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। একথা বলে সে চুপ করে যায়।অপূর্ব তার অর্থ বুঝতে পেরে বলে,পুলিশ কর্তা তার শুভাকাঙ্ক্ষী বা আত্মীয় হলেও তিনি দেশের চাইতে আপন নন, বরং যাঁকে গেফতার করার জন্য তারা উদ্গ্রীব,সেই স্বাধীনতা সংগ্রামীকে সে অনেক বেশি আপনজন বলে মনে করে।অপূর্বের মুখে দেশভক্তির কথা শুনে রামদাস আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।
৬. নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো (কম-বেশি ১৫০ শব্দ) :
'ক্ষিদ্দা, এবার আমরা কী খাবো?' - উদ্ধৃতিটির আলোকে কোনির যন্ত্রণাবিদ্ধ জীবনযাত্রার পরিচয় দাও।
উ:- উদ্ধৃতাংশটি প্রখ্যাত কথাসাহিত্যিক মতি নন্দী
রচিত 'কোনি' নামক উপন্যাস থেকে গৃহীত হয়েছে।
উপন্যাসের শুরুতেই বারুনির আম কুড়ানাের মধ্য দিয়ে
আমরা কোনির দারিদ্রপিড়িত,যন্ত্রণাক্লিষ্ট জীবনযাত্রার
পরিচয় পাই।পরে একমাত্র রােজগেরে দাদার
মৃত্যুযন্ত্রণাকে সামনে রেখে- “ক্ষিদ্দা এবার আমরা কী
খাবাে” কোনির এই নিদারুণ আর্তনাদের মধ্য দিয়ে
আরাে স্পষ্ট হয়ে ওঠে কোনির জীবনযাত্রার উপাখ্যান।
কোনিদের সাত ভাই বােনের এক বিরাট সংসার।সেখানে খেতে না-পাওয়ার যন্ত্রনা নিত্যসঙ্গী। বাবা যক্ষায় মারা যাওয়ার পর কোনির বড় দাদা কমল ছিল সংসারের একমাত্র উপার্জনকারী।তাদের রােজকার দু-বেলা খাওয়া কোনিদের হয়ে ওঠেনা। কাচা লঙ্কা, কাচা পেঁয়াজ, ফ্যান, সামান্য ভাত আর তেতুল এইটুকুই তাদের সংসারের পাঁচটি প্রাণীর বাঁচার রসদ।তাদের জীবনযাত্রার মধ্যেও আছে নিদারুণ অভাবের ছাপ।বস্তির মধ্যে,থকথকে নর্দমার পাশে কোনি ঘর। সেই ঘরে আছে একটিমাত্র
তক্তপােশ। চিটচিটে কয়েকটা বালিশ। একটি ঘরেই
থাকা-খাওয়া সংসারের যাবতীয় কাজকর্ম। প্রত্যেক
পদক্ষেপে অভাব ছিল কোনিদের জীবনের পরম সঙ্গী। এই বাধাই কোনির দাদা কমলের সাঁতারু হওয়ার স্বপ্নকে চিরদিনের জন্য পঙ্গু করে দিয়েছিল।কোনির বাকি ভাই বােনের জীবনেও এভাবেই নেমে এসেছিল শিক্ষা-দিক্ষা, রুচিহীন নিদারুণ শৈশব। এই অবস্থায় হঠাৎ করে কমলের মৃত্যু হলে কোনিরা এখন চূড়ান্তভাবে আশ্রয়হীন, অভিভাবকহীন।তাই, ক্ষিতীশ সিংহের কাছে কোনির “ক্ষিদ্দা এবার আমরা কী
খাবাে” উক্তিটির মধ দিয়ে চূড়ান্ত হাহাকার,আশ্রয়হীন,খাদ্যসংস্থান হীন,এক নিদারুণ
দারিদ্র্যপীড়িত জীবনযাত্রার পরিচয় পাওয়া যায়।
৭. নির্দেশ অনুযায়ী উত্তর দাও :
৭.১ অনুসর্গ হলো একপ্রকার -
(ক) বিশেষ্য পদ
(খ) বিশেষণ পদ
(গ) সর্বনাম পদ
(ঘ) অব্যয় পদ
উত্তরঃ (ঘ) অব্যয় পদ
৭.২ 'বিভক্তি কখনোই লুপ্ত হয় না -
(ক) কর্মকারকে
(খ) করণ কারকে
(গ) সম্বন্ধ পদে
(ঘ) কর্তৃকারকে
উত্তরঃ (ক) কর্মকারকে
৭.৩ নির্দেশকের একটি উদাহরণ হলো -
(ক) হইতে
(খ) কর্তৃক
(গ) জন্য
(ঘ) গুলি
উত্তরঃ (ঘ) গুলি
৮. ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্ণয় করো :
ভোজ্যবস্তু = ভোজ্যের বস্তু - সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস
পোশাক-পরিচ্ছদ = পাশোক ও পরিচ্ছদ - দ্বন্দ্ব সমাস
সন্ধ্যাহ্নিক = সন্ধ্যায় পালনীয় আহ্নিক - মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস
৯. কমবেশি ১৫০ শব্দে প্রতিবেদন রচনা করো :
লর্ডসে রুদ্ধশ্বাস জয় ভারতীয় ক্রিকেট-দলের।
উত্তরঃ
লর্ডসে রুদ্ধশ্বাস জয় ভারতীয় ক্রিকেট দলের
নিজস্ব সংবাদদাতা,৩১ই অক্টোবর, লর্ডসঃ লর্ডস টেস্টে ঐতিহাসিক জয় ভারতীয় ক্রিকেট দলের। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের পঞ্চম দিন ব্যাট ও বলে দাপট দেখাল ভারতীয় ক্রিকেটাররা।প্রথমে চাপের মুহূর্তে ৮৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে ভারতকে ২৯৮ রানে পৌঁছে দেয় মহম্মদ শামি ও জসপ্রীত বুমরা। অর্ধশত রান করেন মহম্মদ শামি৷ ইংল্যান্ডের ২৭ রানের লিড বাদ দিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৭২ রানের টার্গেট দেয় টিম ইন্ডিয়া। রান ভাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই লাগাতার ব্যবধানে উইকেট হারিয়ে চাপে পড়তে থাকে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ। জো রুট ও জয় বাটলার কিছুটা লড়াই করলেও শেষরক্ষা হয়নি। ১২০ রানে শেষ হয় ইংল্যান্ডের ইনিংস।অবশেষে ভারত ১৬১ রানে জয়লভ করে।
১০. বঙ্গানুবাদ করো :
Home is the first School where the Child learns his first lesson. He sees, hears and begings to learn at home. It is home that his Character. In a good home honest and healthy men are made.
উত্তরঃ বাড়ি হ'ল প্রথম স্কুল যেখানে শিশু তার প্রথম পাঠ শেখে।শিশু দেখে, শুনে এবং শিখতে শুরু করে বাড়িতেই।বাড়িতেই শিশুরা তাদের চরিত্রটি তৈরি করে। একটি ভাল বাড়িতে সৎ এবং স্বাস্থ্যবান মানুষ তৈরি হয়।
Comments
Post a Comment